[ল্যাটিন নাম] Amorphophallus konjac

[উদ্ভিদের উৎস] চীন থেকে

[স্পেসিফিকেশন] Glucomannan85%-90%

[চেহারা] সাদা বা ক্রিম-রঙের গুঁড়া

উদ্ভিদ অংশ ব্যবহৃত: রুট

[কণার আকার] 120 মেশ

[শুকানোর সময় ক্ষতি] ≤10.0%

[ভারী ধাতু] ≤10PPM

[সঞ্চয়স্থান] শীতল এবং শুষ্ক এলাকায় সংরক্ষণ করুন, সরাসরি আলো এবং তাপ থেকে দূরে রাখুন।

[শেল্ফ লাইফ] 24 মাস

[প্যাকেজ] কাগজ-ড্রামে প্যাক করা এবং ভিতরে দুটি প্লাস্টিকের ব্যাগ।

[নিট ওজন] 25 কেজি/ড্রাম

[পরিচয়]

কনজ্যাক একটি উদ্ভিদ যা চীন, জাপান এবং ইন্দোনেশিয়ায় পাওয়া যায়। উদ্ভিদটি আমরফোফালাস গোত্রের অংশ। সাধারণত, এটি এশিয়ার উষ্ণ অঞ্চলে বৃদ্ধি পায়।

কনজ্যাক মূলের নির্যাসকে গ্লুকোমান্নান বলা হয়। Glucomannan হল একটি ফাইবার-সদৃশ পদার্থ যা ঐতিহ্যগতভাবে খাবারের রেসিপিতে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এখন এটি ওজন কমানোর বিকল্প উপায় হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই সুবিধার পাশাপাশি, কনজ্যাক নির্যাসে শরীরের বাকি অংশের জন্যও অন্যান্য সুবিধা রয়েছে।

প্রাকৃতিক কনজ্যাক গামের প্রধান উপাদান হল তাজা কনজ্যাক, যা হুবেই এলাকার কুমারী বনে জন্মে। আমরা কেজিএম, অ্যামিনোফেনল, Ca, Fe, Se পাতানোর জন্য উন্নত পদ্ধতি ব্যবহার করি যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। কনজ্যাক "মানুষের জন্য সপ্তম পুষ্টি" হিসাবে পরিচিত।

কনজ্যাক গাম এর বিশেষ জল ধারণ ক্ষমতা, স্থিতিশীলতা, ইমালসিবিলিটি, ঘন করার সম্পত্তি, সাসপেনশন সম্পত্তি এবং জেল প্রপার্টি বিশেষত খাদ্য শিল্পে গৃহীত হতে পারে।

[প্রধান ফাংশন]

1.এটি পোস্টপ্র্যান্ডিয়াল গ্লাইসেমিয়া, রক্তের কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ কমাতে পারে।

2.এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং শরীরের ওজন কমাতে পারে।

3.এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।
4.এটি ইনসুলিন প্রতিরোধী সিন্ড্রোম এবং ডায়াবেটিসII বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
5.এটি হৃদরোগ কমাতে পারে।

[আবেদন]

1) জেলটিনাইজার (জেলি, পুডিং, পনির, নরম ক্যান্ডি, জ্যাম);

2) স্টেবিলাইজার (মাংস, বিয়ার);

3) ফিল্ম প্রাক্তন (ক্যাপসুল, সংরক্ষণকারী)

4) জল রাখার এজেন্ট (বেকড ফুডস্টাফ);

5) থিকেনার (কনজ্যাক নুডলস, কনজ্যাক স্টিক, কনজ্যাক স্লাইস, কনজ্যাক ইমিটিং ফুড স্টাফ);

6) আনুগত্য এজেন্ট (সুরিমি);

7) ফোম স্টেবিলাইজার (আইসক্রিম, ক্রিম, বিয়ার)

আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার

উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগের একটি প্রাথমিক কারণ। ঝুঁকির কারণগুলির সন্ধান করার সময় আপনার ডাক্তার মোট কোলেস্টেরল, নিম্ন ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন (এলডিএল), এবং উচ্চ ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। মোট এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের উচ্চ মাত্রা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় যখন উচ্চ মাত্রার এইচডিএল কোলেস্টেরল একটি প্রতিরক্ষামূলক ফ্যাক্টর।
আপনার দৈনন্দিন খাদ্য আপনার স্বাস্থ্য লক্ষ্য অর্জন এবং বজায় রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি ভাল খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম, আদর্শ শরীরের ওজন এবং একটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যকর জীবনধারার সমন্বয়ের মাধ্যমে উচ্চ কোলেস্টেরল প্রতিরোধ এবং কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি রান্নাঘরের কিছু সাধারণ উপাদান উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
1. রসুন
সাধারণত ভারতীয় রান্নায় ব্যবহৃত রসুন তার স্বাস্থ্য বর্ধক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। রসুন অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং অর্গানোসালফার যৌগ যেমন অ্যালিসিন, অ্যাজোইন, এস-অ্যালিসিস্টাইন, এস-ইথিলসিস্টাইন এবং ডায়ালিলসালফাইড দ্বারা গঠিত। এই সালফার যৌগগুলিকে সক্রিয় উপাদান হিসাবে বলা হয় যা রসুনকে থেরাপিউটিক বৈশিষ্ট্য দেয়। বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে রসুন মোট এবং এলডিএল কোলেস্টেরল উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে কার্যকর। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের উপর এর প্রভাবের প্রমাণ মিশ্রিত, যখন একটি গবেষণায় এইচডিএল মাত্রা বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে অন্যটিতে কোন প্রভাব দেখা যায়নি। এটি রক্তচাপ এবং রক্তের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্ভাবনার উপর একটি ইতিবাচক প্রভাবও পাওয়া গেছে। প্রতিদিন 1/2 থেকে 1টি রসুনের লবঙ্গ খেলে আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা 9% পর্যন্ত কমাতে পারে।
2. সবুজ চা
জলের পরে সবচেয়ে বেশি খাওয়া তরল, সবুজ চা হল পলিফেনলের একটি সমৃদ্ধ উৎস। এই যৌগগুলি মানবদেহে প্রচুর স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে। সবুজ চায়ে পলিফেনলের সর্বোচ্চ ঘনত্ব রয়েছে যা শুধুমাত্র এলডিএল কোলেস্টেরল কমায় না বরং এইচডিএল কোলেস্টেরল বৃদ্ধির সাথে যুক্ত। জনসংখ্যা ভিত্তিক একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে পুরুষরা যারা গ্রিন টি পান করেন তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা কম ছিল যারা পান না তাদের তুলনায়। গবেষণায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে চায়ের পলিফেনলগুলি অন্ত্রে কোলেস্টেরল শোষণকে বাধা দিতে পারে এবং এটি পরিত্রাণ পেতে সহায়তা করে। 2-3 কাপ গ্রিন টি আপনার প্রয়োজন।
3. ধনিয়া বীজ
নম্র ধনিয়া বীজ আয়ুর্বেদে বিভিন্ন রোগের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। দীর্ঘ তালিকার মধ্যে খারাপ কোলেস্টেরল কমানো অন্যতম।
4. Psyllium husk
1998 সালে, ইউএস এফডিএ Psyllium-এর উপর একটি স্বাস্থ্য দাবির অনুমোদন দেয় - "সাইলিয়াম বীজের তুষ থেকে 3 থেকে 12 গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার যখন কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং কোলেস্টেরলযুক্ত খাবারের অংশ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তখন হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে"। Psyllium husk প্লান্টাগো ওভাটা উদ্ভিদের চূর্ণ বীজ থেকে আসে এবং এটি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি সমৃদ্ধ উৎস। এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে দ্রবণীয় ফাইবারের উপকারিতা প্রমাণ করার জন্য অসংখ্য গবেষণা রয়েছে। আমাদের প্রতিদিনের খাবারে 1-2 চা চামচ সাইলিয়াম ভুসি যোগ করা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় দ্রবণীয় ফাইবারে অবদান রাখে।
5. মেথি বীজ
মেথির বীজ, যেমনটি আমাদের কাছে পরিচিত, প্রাচীনকাল থেকেই একটি জনপ্রিয় রন্ধনসম্পর্কীয় মসলা, স্বাদের এজেন্ট এবং একটি ঔষধি উদ্ভিদ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মেথি বীজ ভিটামিন ই সমৃদ্ধ এবং অ্যান্টিডায়াবেটিক, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। মেথিতে পাওয়া স্যাপোনিন শরীর থেকে কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে এবং এর ফাইবার লিভারে সংশ্লেষণ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন 1/2 থেকে 1 চা চামচ মেথি বীজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
6. আমলা
এটি খনিজ এবং অ্যামিনো অ্যাসিড ছাড়াও ভিটামিন সি এবং ফেনোলিক যৌগের সবচেয়ে ধনী উত্সগুলির মধ্যে একটি। আমলা ফল আয়ুর্বেদে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় রসায়ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ফার্মাকোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় আমলার বিরুদ্ধে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধের প্রভাব তুলনা করা হয়েছে। কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি, আমলা এথেরোস্ক্লেরোসিস এবং সিএডি থেকে সুরক্ষার অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করে। প্রতিদিন আমলা খাওয়া শুধু খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় না, অক্সিডেশনের কারণে ক্ষতিও কমায়। প্রতিদিন এক থেকে দুটি আমলা ফল খাওয়া যেতে পারে।
আপনার স্বাস্থ্য লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারার অংশ হিসাবে এই খাবারগুলি তাদের প্রাকৃতিক আকারে খাওয়া উচিত। ডাক্তারের নির্দেশ ছাড়া কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ গ্রহণ করা বা বন্ধ করা উচিত নয়।

আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার,

জেমস লাবাগনারা, এমডি, এফএসিএস, ভাইস প্রেসিডেন্ট, মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স, সেন্ট জোসেফ আঞ্চলিক মেডিকেল সেন্টার, নাক থেকে রক্তপাতের কার্যকর চিকিত্সা এবং প্রতিরোধের জন্য সুপারিশ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেন।

নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে একটি মোটামুটি সাধারণ অবস্থা, তবে শিশুদের মধ্যে এটি আরও বেশি সাধারণ। রক্তপাতের স্থানটি প্রায়শই অনুনাসিক সেপ্টামে থাকে, শুধুমাত্র আধা ইঞ্চি বা এক ইঞ্চির তিন চতুর্থাংশ নাকের ছিদ্রে। বেশিরভাগ অনুনাসিক রক্তপাত মোটামুটি ছোট এবং বাড়িতে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কেবল রক্তপাতের নাসারন্ধ্রে চাপ প্রয়োগ করে। আরও ভাল পদ্ধতি হল আফরিন বা নিও-এর সাথে এক টুকরো তুলা ভিজিয়ে রাখা।সিনেফ্রিন , তুলোর বলটি রক্তপাত নাকের মধ্যে রাখুন এবং প্রায় 10 মিনিটের জন্য বন্ধ নাক চিমটি করুন। এটি সম্ভবত 98% ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। কিছু মেডিক্যাল পরিস্থিতিতে গুরুতর অনুনাসিক রক্তপাত ঘটতে পারে যখন জমাট বাঁধতে সমস্যা হয় বা ব্যক্তি অ্যান্টিকোয়াগুলেন্ট গ্রহণ করেন। অ্যাসপিরিন একটি অ্যান্টিপ্লালেটলেট ড্রাগ এবং একটি গুরুতর অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট এবং সম্ভবত নাক থেকে রক্তপাতের জন্য সবচেয়ে সাধারণ ওষুধ। স্থানীয় চাপ প্রয়োগ করার পরে, একটি ভাল দ্বিতীয় ধাপ হল অ্যাসপিরিন বন্ধ করা এবং আপনার ডাক্তারকে জানানো।

নাকের রক্তপাত নিয়ন্ত্রণের নিম্নলিখিত জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলি সম্পূর্ণ অকার্যকর:

ঘাড়ের পিছনে বরফ দেওয়া
নীচের ঠোঁটের ভিতরে একটি বাদামী কাগজের ব্যাগের টুকরো রাখা
রক্ত বের করার জন্য মাথা নিচু করা; আপনার মাথা খাড়া রাখুন
'চাপ কমাতে' নাক দিয়ে অবিরাম রক্তপাত হতে দেওয়া
নাকের সেতুতে নাকের হাড় চেপে ধরে

প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের মধ্যে বারবার অনুনাসিক রক্তপাত, অ্যাসপিরিন গ্রহণ করুক বা না করুক, আপনার ইএনটি ডাক্তারের কাছে যেতে হবে যেখানে সামান্য অ্যানেশেসিয়া দিয়ে সহজে এবং ব্যথাহীনভাবে নাক পরিষ্কার করা যেতে পারে। নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া রোধ করতে আপনি যা করতে পারেন:

নাকের ঝিল্লি বিশেষ করে শীতকালে স্যালাইনের ফোঁটা বা জেল বা ওষুধযুক্ত মলম দিয়ে আর্দ্র রাখুন
খুব জোরে নাক ফুঁকবেন না, নম্র হোন
এবং অবশ্যই, আপনার আঙ্গুলগুলি আপনার নাকের বাইরে রাখুন!

মনে রাখবেন অনুনাসিক রক্তপাত, বা যে কোনও জায়গা থেকে রক্তপাত কখনই স্বাভাবিক নয়, সর্বদা আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।