[ল্যাটিন নাম] খাড়া লক্ষ্যবস্তু এল

[উদ্ভিদের উৎস]চিনাল থেকে

[স্পেসিফিকেশন] 5%~90%

[চেহারা] কমলা হলুদ সূক্ষ্ম গুঁড়া

উদ্ভিদ অংশ ব্যবহৃত: ফুল

[কণার আকার] 80 মেশ

[শুকানোর সময় ক্ষতি] ≤5.0%

[ভারী ধাতু] ≤10PPM

[সঞ্চয়স্থান] শীতল এবং শুষ্ক এলাকায় সংরক্ষণ করুন, সরাসরি আলো এবং তাপ থেকে দূরে রাখুন।

[শেল্ফ লাইফ] 24 মাস

[প্যাকেজ] কাগজ-ড্রামে প্যাক করা এবং ভিতরে দুটি প্লাস্টিকের ব্যাগ।

[নিট ওজন] 25 কেজি/ড্রাম

ভূমিকা

গাঁদা ফুল কম্পোজিট পরিবারের এবং ট্যাগেটস ইরেক্টার অন্তর্গত। এটি একটি বার্ষিক ভেষজ এবং ব্যাপকভাবে হেইলুংকিয়াং, জিলিন, ইনার মঙ্গোলিয়া, শানসি, ইউনান, ইত্যাদিতে রোপণ করা হয়। আমরা যে গাঁদা ব্যবহার করি তা ইউনান প্রদেশ থেকে আসে। বিশেষ মাটির পরিবেশ এবং আলোর অবস্থার স্থানীয় অবস্থার উপর ভিত্তি করে, স্থানীয় গাঁদা গাছের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেমন দ্রুত বৃদ্ধি, দীর্ঘ ফুলের সময়কাল, উচ্চ উৎপাদন ক্ষমতা এবং পর্যাপ্ত গুণমান। এইভাবে, কাঁচামালের স্থির সরবরাহ, উচ্চ ফলন এবং খরচ হ্রাস করা যেতে পারে। নিশ্চিত

পণ্য ফাংশন

1) ক্ষতিকারক সৌর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করুন।

2) ম্যাকুলার অবক্ষয়ের ঝুঁকি কমানোর মাধ্যমে ত্বককে রক্ষা করুন।

3) কার্ডিওপ্যাথি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করুন এবং ধমনী স্ক্লেরোসিস প্রতিরোধ করুন।

4). অক্সিডেশন বিরুদ্ধে রেটিনা প্রতিরোধ যখন আলো শোষণ

5) এন্টি-ক্যান্সার এবং ক্যান্সার কোষের ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ

6). চোখ 'স্বাস্থ্য প্রচার

ব্যবহার

(1) ফার্মাসিউটিক্যাল হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট ফিল্ডে প্রয়োগ করা হয়, এটি মূলত ভিজ্যুয়াল ক্লান্তি দূর করতে, ম্যাকুলার ডিজেনারেশন রোধ করতে এবং চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে ভিশন কেয়ার প্রোডাক্টে ব্যবহৃত হয়

(2) প্রসাধনীতে প্রয়োগ করা হয়, এটি প্রধানত সাদা করা, অ্যান্টি-রিঙ্কেল এবং ইউভি সুরক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।

www.plant-extracts.com প্রাকৃতিক উদ্ভিদের নির্যাস - ভেষজ নির্যাস প্রস্তুতকারক, বিশুদ্ধ ভেষজ সরবরাহকারী, ভেষজ নির্যাস চীন, বিশুদ্ধ ভেষজ নির্যাস, ভেষজ নির্যাস সরবরাহকারী, ভেষজ নির্যাস প্রস্তুতকারক, ভেষজ নির্যাস প্রস্তুতকারক, বিশুদ্ধ ভেষজ নির্যাস, ঔষধি ভেষজ নির্যাস, ভেষজ নির্যাস প্রস্তুতকারক , বিশুদ্ধ ভেষজ নির্যাস, তরল ভেষজ নির্যাস, ঔষধি ভেষজ নির্যাস, ভেষজ ওষুধ, ভেষজ নির্যাস প্রস্তুতকারক, ভেষজ ওষুধ কাঁচা সরবরাহকারী, উদ্ভিদ সরবরাহকারী, উদ্ভিজ্জ নির্যাস, ফলের নির্যাস, মাশরুমের নির্যাস, মসলা পাউডার, প্রাকৃতিক উদ্ভিদের নির্যাস রপ্তানিকারক, ভেষজ নিষ্কাশন রপ্তানিকারক, পাউডার উৎপাদনকারী উদ্ভিদ সরবরাহকারী,চীন থেকে চীনা প্রাকৃতিক ভেষজ,আমরা আমাদের গ্রাহকদের সাথে আস্থা তৈরি করেছি যেভাবে আমরা দায়িত্বশীল সামাজিক এবং পরিবেশগত নীতির সাথে আমাদের ভেষজ নির্যাস উত্পাদন করি, বিস্তারিত এবং নৈতিক ব্যবসায়িক অনুশীলনের প্রতি যত্নশীল মনোযোগ দিয়ে থাকি।আমাদের দক্ষতা ভেষজ ভেটেরিনারি পণ্য তৈরিতে নিহিত , প্রমিত হার্বাল নির্যাস, এবং ভেষজ সম্পূরক।

চিকুনগুনিয়া একটি মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে, যত দিন যাচ্ছে তত বেশি কেস রিপোর্ট করা হচ্ছে।

ইউনাইটেড স্টেটস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুসারে, চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাল সংক্রমণ যা প্রাথমিকভাবে এডিস অ্যালবোপিকটাস এবং এডিস ইজিপ্টি মশা দ্বারা ছড়ায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে এটি এশিয়া, আফ্রিকা এবং ভারতীয় উপমহাদেশে প্রচলিত। যাইহোক, এটি ফ্লোরিডা এবং অন্যান্য দক্ষিণ রাজ্যগুলিতে আরও চাপের উদ্বেগ হয়ে উঠছে।

ভাইরাস বহনকারী মশা কামড়ানোর তিন থেকে সাত দিন পর চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে। লক্ষণগুলির মধ্যে জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা, জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, মাথাব্যথা, পেশীতে ব্যথা, ফুসকুড়ি, বমি বমি ভাব, বমি এবং ক্লান্তি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

এই সমস্ত উপসর্গগুলির মধ্যে, জয়েন্টের ব্যথা অন্যতম প্রধান এবং বেদনাদায়ক। রোগীরা চরম জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করতে পারে, যা প্রায় অসহনীয় হতে পারে এবং কয়েক মাস বা তারও বেশি সময় ধরে চলতে পারে।

এই রোগের জন্য কোন প্রতিকার নেই, এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত সমস্যাযুক্ত হতে পারে। যাইহোক, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা চিকুনগুনিয়ার লক্ষণগুলি, বিশেষত জয়েন্টের ব্যথা পরিচালনায় কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।

চিকুনগুনিয়ার জন্য এখানে সেরা 10টি ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে।

1. ঠান্ডা সংকোচন:
চিকুনগুনিয়ার কারণে জয়েন্টের প্রদাহ এবং ব্যথা কমানোর অন্যতম সেরা উপায় হল ঠান্ডা সংকোচন ব্যবহার করা।
একটি কোল্ড কম্প্রেস স্নায়ুর শেষাংশে একটি অসাড় প্রভাব সরবরাহ করে এবং এই অঞ্চলে রক্ত ​​​​প্রবাহকে ধীর করে দেয়, যা ফলস্বরূপ ব্যথা এবং ফোলা কমাতে সহায়তা করে।

এক মুঠো বরফের টুকরো নিন এবং তাদের সামান্য পিষুন।
একটি হাতের তোয়ালে তাদের মোড়ানো।
বেদনাদায়ক এলাকায় 3 থেকে 5 মিনিটের জন্য কম্প্রেস ধরে রাখুন।
প্রয়োজনে দিনে কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন।
দ্রষ্টব্য: আপনার ত্বকে সরাসরি বরফ প্রয়োগ করবেন না। এটি টিস্যুর ক্ষতি হতে পারে।

2. ম্যাসেজ

চিকুনগুনিয়ার সাথে যুক্ত জয়েন্টের ব্যথা মোকাবেলার আরেকটি সহজ এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসা হল ম্যাসেজ।

ম্যাসাজ পেশী শিথিল করে এবং আক্রান্ত স্থানে ফোলাভাব এবং শক্ততা কমায়। উপরন্তু, এটি রক্ত ​​​​সঞ্চালন উন্নত করে।

ম্যাসাজ করার জন্য, আপনি জলপাই, নারকেল, তিল বা সরিষার তেলের মতো যেকোনো ধরনের তেল ব্যবহার করতে পারেন।

বেদনাদায়ক জায়গায় আপনার পছন্দের কিছু গরম তেল লাগান। উভয় থাম্ব ব্যবহার করে, কয়েক মিনিটের জন্য আলতো করে চাপ দিন। ব্যথা কম হওয়া পর্যন্ত দিনে কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন।
আরেকটি বিকল্প হল আপনার পছন্দের তেল হালকা গরম করুন এবং এক চিমটি দারুচিনি গুঁড়া যোগ করুন। ভালভাবে মেশান এবং আক্রান্ত জয়েন্টগুলিতে কয়েক মিনিটের জন্য আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন, দিনে 2 বা 3 বার।
দ্রষ্টব্য: শুধুমাত্র আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন, কারণ অতিরিক্ত চাপ অবস্থাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।

3. এপসন সল্ট বাথ

একটি ইপসম লবণ তাত্ক্ষণিক ব্যথা উপশম আনতে পারে। ম্যাগনেসিয়াম সালফেট স্ফটিক ব্যথা, ফোলাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তদ্ব্যতীত, গরম জলের তাপ শিথিলতাকে উত্সাহ দেয় এবং শরীরে রক্ত ​​​​সঞ্চালন উন্নত করে।

পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে 1 কাপ প্রতিটি Epsom লবণ মেশান এবং একটি বাথটাব গরম জলে ভিজিয়ে রাখুন। এই প্রশান্তিদায়ক জলে আপনার শরীরকে 15 মিনিটের জন্য ডুবিয়ে রাখুন। প্রতিদিন এই স্নান উপভোগ করুন।
স্থানীয় ব্যথার জন্য, একটি বাটি গরম জলে পূর্ণ করুন এবং 1 টেবিল চামচ ইপসম লবণ মেশান। আক্রান্ত স্থানে 5 মিনিটের জন্য চাপ দিন। সারা দিনে এটি 4 বা 5 বার করুন।
4. হলুদ

চিকুনগুনিয়ার উপসর্গ দূর করার জন্য আরেকটি অত্যন্ত কার্যকরী ঘরোয়া প্রতিকার হল হলুদ। হলুদে থাকা কারকিউমিন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এজেন্ট হিসাবে কাজ করে যা ব্যথা মোকাবেলায় সহায়তা করে।
2009 সালের দ্য ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড সেল বায়োলজিতে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা হলুদের প্রদাহ বিরোধী এবং ব্যথা উপশমকারী বৈশিষ্ট্যগুলিকে তুলে ধরে।

এক গ্লাস গরম দুধে ½ চা চামচ হলুদ যোগ করুন এবং ভালভাবে মেশান যাতে কোনও পিণ্ড না থাকে। এটি গরম থাকাকালীন দিনে দুবার পান করুন।
আপনি সঠিক ডোজ জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পরে, কার্কিউমিন সম্পূরক গ্রহণ করতে পারেন।
5. আদা

আদার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং ব্যথা উপশমকারী বৈশিষ্ট্য যা চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সময় ব্যথা এবং প্রদাহের সাথে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে। জিঞ্জেরল নামক এর শক্তিশালী যৌগগুলি ব্যথা উপশম করে।
অধিকন্তু, আদা সারা শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে এবং এটি একটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী ভেষজ।

দিনে 3 বার পর্যন্ত আদা চা পান করুন। চা বানাতে ১ বা দেড় কাপ পানি ফুটিয়ে ৫ বা ৬ স্লাইস আদা দিয়ে ৫ থেকে ১০ মিনিট রান্না করতে দিন। গরম থাকতেই চা পান করুন।
এছাড়াও, আপনি দিনে কয়েকবার আদার তেল দিয়ে ব্যথাযুক্ত জায়গায় ম্যাসাজ করতে পারেন।
আপনি দিনে 3 বা 4 বার 500 থেকে 1,000 মিলিগ্রাম আদার পরিপূরক গ্রহণ করতে পারেন, তবে শুধুমাত্র আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পরে।
6. রসুন

চিকুনগুনিয়ার আরেকটি কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার হল রসুন। এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যের পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।